৪৭তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষা নভেম্বর ২৭ থেকে ডিসেম্বর ১৮ পর্যন্ত চলবে। আবশ্যক এবং পদসংশ্লিষ্ট বিষয়ের বিস্তারিত সময়সূচী, প্রস্তুতির কৌশল এবং গুরুত্বপূর্ণ টিপস জেনে নিন যাতে আপনার স্বপ্নের চাকরির পথ সহজ হয়।
বাংলাদেশের সরকারি চাকরির লোভনীয় সুযোগগুলোর মধ্যে বিসিএস পরীক্ষা একটি বিশেষ স্থান দখল করে আছে। প্রতি বছর হাজার হাজার যুবক-যুবতী এই পরীক্ষায় অংশ নেয় স্বপ্নের সরকারি পদে যোগদানের আশায়। ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষা-২০২৫-এর প্রিলিমিনারি পরীক্ষা সেপ্টেম্বর মাসে সম্পন্ন হয়েছে, এবং এখন লিখিত পরীক্ষার সময় এসেছে। বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন (বিপিএসসি) সম্প্রতি এই পরীক্ষার সময়সূচী প্রকাশ করেছে, যা প্রার্থীদের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে দিয়েছে। এই লেখায় আমরা বিস্তারিতভাবে জানবো সময়সূচী, পরীক্ষার কেন্দ্র, প্রস্তুতির উপায় এবং আরও অনেক কিছু। যদি আপনি একজন প্রার্থী হন, তাহলে এই গাইডটি আপনার জন্য অমূল্য হবে।
৪৭তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ লিখিত পরীক্ষার সাধারণ তথ্য
বিসিএস পরীক্ষা বাংলাদেশের সরকারি চাকরির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধাপগুলোর একটি। এই পরীক্ষায় সফল হলে আপনি বিভিন্ন ক্যাডারে যোগদানের সুযোগ পান, যেমন প্রশাসন, পুলিশ, পররাষ্ট্র বা স্বাস্থ্য। ৪৭তম বিসিএস-এর লিখিত পরীক্ষা দুটি অংশে বিভক্ত: আবশ্যক বিষয় এবং পদসংশ্লিষ্ট বিষয়। আবশ্যক অংশটি সকল প্রার্থীর জন্য সাধারণ, যখন পদসংশ্লিষ্ট অংশটি নির্দিষ্ট ক্যাডারের উপর নির্ভর করে।
পরীক্ষা শুরু হবে ২৭ নভেম্বর ২০২৫ থেকে এবং শেষ হবে ১৮ ডিসেম্বর ২০২৫ পর্যন্ত। এই সময়কালে প্রার্থীরা আটটি প্রধান কেন্দ্রে পরীক্ষা দেবেন: ঢাকা, রাজশাহী, চট্টগ্রাম, খুলনা, বরিশাল, সিলেট, রংপুর এবং ময়মনসিংহ। তবে কিছু পদসংশ্লিষ্ট বিষয়ের পরীক্ষা শুধুমাত্র ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে, যা প্রার্থীদের জন্য বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। এই কেন্দ্রগুলো নির্বাচন করা হয়েছে যাতে সকল অঞ্চলের প্রার্থীরা সুবিধাজনকভাবে অংশগ্রহণ করতে পারেন।
পরীক্ষার সময়সূচীতে বলা হয়েছে যে আবশ্যক বিষয়ের পরীক্ষাগুলো সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা বা ২টা পর্যন্ত চলবে। প্রতিটি পরীক্ষায় সর্বোচ্চ ২০০ নম্বরের প্রশ্ন থাকবে, এবং সময়কাল ৩ থেকে ৪ ঘণ্টা। এটি প্রার্থীদের জন্য একটি চ্যালেঞ্জিং কিন্তু সুযোগসমৃদ্ধ পর্যায়। বিপিএসসি জানিয়েছে যে হল, আসন বিন্যাস এবং অন্যান্য নির্দেশনা পরবর্তীতে তাদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে।
পরীক্ষার কেন্দ্র এবং প্রস্তুতির প্রয়োজনীয়তা
পরীক্ষার কেন্দ্রগুলো নির্বাচন করার পিছনে একটি যুক্তিযুক্ত কারণ রয়েছে। ঢাকা ছাড়া অন্যান্য সাতটি বিভাগীয় শহরে পরীক্ষা হওয়ায় দূরবর্তী অঞ্চলের প্রার্থীরা ভ্রমণের ঝামেলা এড়াতে পারবেন। তবে ঢাকা-কেন্দ্রিক পদসংশ্লিষ্ট পরীক্ষাগুলোর জন্য সকল প্রার্থীকে রাজধানীতে যেতে হতে পারে, যা তাদের জন্য অতিরিক্ত প্রস্তুতি দাবি করে।
প্রস্তুতির জন্য এখনই শুরু করুন। লিখিত পরীক্ষায় সাফল্যের চাবিকাঠি হলো নিয়মিত পড়াশোনা এবং মডেল টেস্ট। বিপিএসসির নিয়ম অনুসারে, যেকোনো পরিবর্তন হলে ওয়েবসাইট চেক করুন। এই পরীক্ষা শুধু জ্ঞান পরীক্ষা করে না, বরং আপনার সময় ব্যবস্থাপনা দক্ষতাও যাচাই করে।
আবশ্যক বিষয়ের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচী
আবশ্যক বিষয়গুলো সকল ক্যাডারের প্রার্থীদের জন্য একই। এগুলোতে বাংলা, ইংরেজি, বাংলাদেশ বিষয়াবলী এবং অন্যান্য সাধারণ জ্ঞানের প্রশ্ন থাকে। এই অংশে সফল হওয়া অত্যন্ত জরুরি, কারণ এটি মোট নম্বরের একটি বড় অংশ।
বাংলা এবং ইংরেজি বিষয়ের পরীক্ষা
পরীক্ষার প্রথম দিন, ২৭ নভেম্বর, বাংলা প্রথম পত্র (কোড ০০১) অনুষ্ঠিত হবে। এটি কারিগরি, পেশাগত এবং সাধারণ ক্যাডারের সকল প্রার্থীর জন্য প্রযোজ্য। বাংলা প্রথম পত্রে ব্যাকরণ, সাহিত্য এবং ভাষার দক্ষতা যাচাই করা হয়। পরবর্তীতে, ৩০ নভেম্বর বাংলা দ্বিতীয় পত্র (কোড ০০২) এবং ১ ডিসেম্বর ইংরেজি (কোড ০০৩) পরীক্ষা হবে। ইংরেজি অংশে গ্রামার, কম্প্রিহেনশন এবং এসে রাইটিংয়ের উপর জোর দেওয়া হয়।
প্রস্তুতির টিপস: বাংলার জন্য পূর্ববর্তী প্রশ্নপত্র সমাধান করুন এবং ইংরেজির জন্য ভোকাবুলারি বাড়ান। দৈনিক এক ঘণ্টা প্র্যাকটিস করলে আপনার স্কোর উন্নত হবে। এই বিষয়গুলোতে ২০০ নম্বরের প্রশ্ন থাকায় ভুল এড়ানো জরুরি।
বাংলাদেশ এবং আন্তর্জাতিক বিষয়াবলীর পরীক্ষা
৩ ডিসেম্বর বাংলাদেশ বিষয়াবলী (কোড ০০৫) এবং ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী (কোড ০০৭) পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বাংলাদেশ বিষয়াবলীতে স্বাধীনতা যুদ্ধ, অর্থনীতি এবং সংবিধানের উপর প্রশ্ন আসে। আন্তর্জাতিক অংশে জাতিসংঘ, পরিবেশ এবং বৈশ্বিক ঘটনাবলীর জ্ঞান পরীক্ষা করা হয়।
প্রস্তুতির জন্য নিয়মিত খবরের কাগজ পড়ুন এবং ম্যাপ স্টাডি করুন। এই বিষয়গুলো কারেন্ট অ্যাফেয়ার্সের সাথে যুক্ত, তাই সাম্প্রতিক ঘটনা মনে রাখুন। ৭ ডিসেম্বর গাণিতিক যুক্তি (কোড ০০৮) এবং মানসিক দক্ষতা (কোড ০০৯) পরীক্ষা একসাথে হবে, যা লজিক্যাল রিজনিং এবং পাজলের উপর ভিত্তি করে। এখানে প্র্যাকটিস সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
শেষ আবশ্যক বিষয় হলো ৮ ডিসেম্বর সাধারণ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি (কোড ০১০)। এতে পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন এবং আইসিটি-র বেসিক কনসেপ্ট থাকে। বিজ্ঞানের বইয়ের সাথে টেকনোলজি নিউজ ফলো করুন।
পদসংশ্লিষ্ট বিষয়ের লিখিত পরীক্ষার সময়সূচী
পদসংশ্লিষ্ট অংশটি নির্দিষ্ট ক্যাডারের জন্য ডিজাইন করা। এটি শুরু হবে ১০ ডিসেম্বর থেকে এবং বিভিন্ন দিনে বিভক্ত। এই অংশে সফলতা আপনার ক্যাডার নির্বাচন নির্ধারণ করে।
প্রথম দিনের পদসংশ্লিষ্ট পরীক্ষা
১০ ডিসেম্বর ইংরেজি (কোড ১২১), ইতিহাস (কোড ১৮১), ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি (কোড ১৯১), ভূগোল (কোড ৩১১), অর্থনীতি (কোড ৩৩১), রাষ্ট্রবিজ্ঞান (কোড ৩৪১), সমাজবিজ্ঞান (কোড ৩৫১), পদার্থবিদ্যা (কোড ৫১১) এবং ব্যবস্থাপনা (কোড ৭৩১) বিষয়ের পরীক্ষা হবে। ইতিহাসে বাংলাদেশের ইতিহ্য এবং বিশ্ব ইতিহাস কভার করুন। ভূগোলের জন্য ম্যাপ এবং পরিবেশ বিজ্ঞান পড়ুন। অর্থনীতিতে ম্যাক্রো এবং মাইক্রো ইকোনমিক্সের উপর ফোকাস করুন।
প্রস্তুতির টিপস: প্রতিটি বিষয়ের জন্য আলাদা নোট তৈরি করুন এবং গ্রুপ স্টাডি করুন। রাষ্ট্রবিজ্ঞানে সংবিধান এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্কের উপর বিশেষ মনোযোগ দিন। সমাজবিজ্ঞানে সামাজিক সমস্যা এবং তত্ত্বগুলো মনে রাখুন।
দ্বিতীয় দিনের পরীক্ষা এবং বিজ্ঞান বিষয়
১১ ডিসেম্বর বাংলা ভাষা ও সাহিত্য (কোড ১১১), সমাজকর্ম (কোড ৩৬১), ফলিত রসায়ন (কোড ৫৪১), গণিত (কোড ৫৫১), উদ্ভিদবিদ্যা (কোড ৫৮১), প্রাণিবিদ্যা (কোড ৫৯১), যন্ত্রকৌশল (কোড ৯০১) এবং কম্পিউটার বিজ্ঞান (কোড ৯৭১) পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বাংলা সাহিত্যে কবিতা, উপন্যাস এবং নাটকের উপর প্রশ্ন আসে। বিজ্ঞান বিষয়গুলোতে ল্যাবরেটরি কনসেপ্ট এবং থিওরি মিশিয়ে পড়ুন। কম্পিউটার বিজ্ঞানে প্রোগ্রামিং এবং নেটওয়ার্কিং শিখুন।
বিজ্ঞান প্রার্থীদের জন্য এই দিনটি চ্যালেঞ্জিং। গণিতে অ্যালজেব্রা এবং ক্যালকুলাস প্র্যাকটিস করুন। উদ্ভিদবিদ্যায় প্ল্যান্ট অ্যানাটমি এবং প্রাণিবিদ্যায় অ্যানাটমি ফোকাস করুন। যন্ত্রকৌশলে মেকানিক্স এবং থার্মোডায়নামিক্স পড়ুন।
পরবর্তী দিনগুলোর সময়সূচী
১৫ ডিসেম্বর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (কোড ২৮১), রসায়ন (কোড ৫৩১), প্রাণ রসায়ন (কোড ৬০১), হিসাববিজ্ঞান (কোড ৭০১), ফিন্যান্স (কোড ৭১১), মার্কেটিং (কোড ৭২১), মেডিকেল সায়েন্স (কোড ৭৭১), ডেন্টাল সায়েন্স (কোড ৭৯১) এবং কৃষি (কোড ৮০১) বিষয়ের পরীক্ষা। আইসিটি-তে ডাটাবেস এবং সাইবার সিকিউরিটি শিখুন। হিসাববিজ্ঞানে অ্যাকাউন্টিং স্ট্যান্ডার্ড এবং ফিন্যান্সে ফাইন্যান্সিয়াল ম্যানেজমেন্ট পড়ুন। মার্কেটিং-এ কনজিউমার বিহেভিয়র এবং মেডিকেল সায়েন্সে অ্যানাটমি এবং ফিজিওলজি কভার করুন। কৃষিতে ক্রপ প্রোডাকশন এবং সয়েল সায়েন্স ফোকাস করুন।
১৭ ডিসেম্বর শুধু ঢাকায় হবে আরবি (কোড ১৩১), সংস্কৃত (কোড ১৫১), মনোবিজ্ঞান (কোড ১৭১), ইসলামী শিক্ষা (কোড ২০১), দর্শন (কোড ২১১), শিক্ষা (কোড ২২১), গার্হস্থ্য অর্থনীতি (কোড ৩৯১), খাদ্য ও পুষ্টি বিজ্ঞান (কোড ৬৬১), কৃষি ব্যবসা প্রশাসন (কোড ৮০৪) এবং তড়িৎ কৌশল (কোড ৮৯১) পরীক্ষা। আরবি এবং সংস্কৃতে গ্রামার এবং লিটারেচার, মনোবিজ্ঞানে থিওরি এবং ইসলামী শিক্ষায় কুরআন-হাদিস পড়ুন। দর্শনে প্লেটো থেকে আধুনিক দার্শনিক, শিক্ষায় পেডাগজি। গার্হস্থ্য অর্থনীতিতে হোম ম্যানেজমেন্ট, খাদ্যে নিউট্রিশন এবং কৃষি ব্যবসায় মার্কেটিং। তড়িৎ কৌশলে সার্কিট এবং ইলেকট্রনিক্স।
শেষ দিন, ১৮ ডিসেম্বর, মৃত্তিকা, পানি ও পরিবেশ বিজ্ঞান (কোড ৬২১), কৃষি অর্থনীতি (কোড ৮১১), পশুপালন বিদ্যা (কোড ৮৩১), পশু চিকিৎসা বিজ্ঞান (কোড ৮৪১), মৎস্য বিদ্যা (কোড ৮৫১), বনবিদ্যা (কোড ৮৭১), পুরকৌশল (কোড ৮৮১), ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং (কোড ৮৯২) এবং পরিসংখ্যান (কোড ৯৮১) পরীক্ষা। পরিবেশ বিজ্ঞানে ক্লাইমেট চেঞ্জ, কৃষি অর্থনীতিতে অ্যাগ্রিকালচারাল ইকোনমি, পশুপালনে লাইভস্টক ম্যানেজমেন্ট, মৎস্যে অ্যাকোয়াকালচার, বনবিদ্যায় ফরেস্ট্রি, পুরকৌশলে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং, ইলেকট্রনিক্সে সার্কিট ডিজাইন এবং পরিসংখ্যানে স্ট্যাটিসটিক্যাল মেথডস।
৪৭তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতির কৌশল
লিখিত পরীক্ষায় সফলতা পেতে শুধু পড়াশোনা নয়, স্মার্ট প্রস্তুতি দরকার। প্রথমে একটি সময়সূচী তৈরি করুন যাতে প্রতিদিন ৮-১০ ঘণ্টা পড়া থাকে। বিষয়ভিত্তিক গ্রুপিং করুন: সকালে আবশ্যক বিষয়, বিকেলে পদসংশ্লিষ্ট।
দৈনিক রুটিন এবং স্টাডি প্ল্যান
প্রতিদিনের রুটিনে ৪ ঘণ্টা থিওরি, ৩ ঘণ্টা প্র্যাকটিস এবং ১ ঘণ্টা রিভিউ রাখুন। উইকলি মডেল টেস্ট দিন এবং ভুল থেকে শিখুন। স্বাস্থ্যের যত্ন নিন: ভালো ঘুম, ব্যায়াম এবং সুষম খাবার।
বইয়ের সাজেশন: বাংলার জন্য প্রফেসরস এবং মানিক চৌধুরী, ইংরেজির জন্য অক্সফোর্ড, বিষয়াবলীর জন্য জয়কলি এবং ওরাকল। পদসংশ্লিষ্টের জন্য বিশেষায়িত বই যেমন অর্থনীতির জন্য ম্যাকগ্র, বিজ্ঞানের জন্য হল এবং ম্যাক।
কমন মিসটেক এবং এড়ানোর উপায়
অনেক প্রার্থী সময়ের অপচয় করে। সময় ব্যবস্থাপনা শিখুন: প্রতিটি প্রশ্নে ২-৩ মিনিটের বেশি না। নেগেটিভ মার্কিং নেই, তাই সব প্রশ্নের উত্তর দিন। গ্রুপ স্টাডি করে ডিবেট করুন, যা ধারণা শক্ত করে।
অনলাইন রিসোর্স ব্যবহার করুন: ইউটিউব চ্যানেল যেমন BCS Preparation BD, অ্যাপ যেমন BCS Question Bank। মেন্টরের সাথে যোগাযোগ রাখুন যিনি পূর্ববর্তী সাকসেসফুল প্রার্থী।
মানসিক প্রস্তুতি এবং স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট
পরীক্ষার চাপ কমাতে মেডিটেশন করুন এবং পজিটিভ থিঙ্কিং প্র্যাকটিস করুন। ফেলিয়রকে সাকসেসের স্টেপ ধরুন। ফ্যামিলি সাপোর্ট নিন এবং ছোট ছোট গোল সেট করুন। এতে আত্মবিশ্বাস বাড়বে।
প্রশ্ন-উত্তর সেকশন
পরীক্ষা শুরু হবে ২৭ নভেম্বর ২০২৫ থেকে এবং চলবে ১৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
ঢাকা, রাজশাহী, চট্টগ্রাম, খুলনা, বরিশাল, সিলেট, রংপুর এবং ময়মনসিংহে। কিছু পদসংশ্লিষ্ট শুধু ঢাকায়।
সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা বা ২টা পর্যন্ত, ৩-৪ ঘণ্টা।
ক্যাডার-ভিত্তিক সিলেবাস ফলো করুন, পূর্ববর্তী প্রশ্ন সমাধান করুন এবং মডেল টেস্ট দিন।
বিপিএসসির ওয়েবসাইট www.bpsc.gov.bd এবং bpsc.teletalk.com.bd থেকে ডাউনলোড করুন।
হ্যাঁ, বিপিএসসি প্রয়োজনে পরিবর্তন করতে পারে, তাই ওয়েবসাইট চেক করুন।
৪৭তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষা আপনার ক্যারিয়ারের একটি মাইলফলক। এই সময়সূচী জেনে এখনই প্রস্তুতি শুরু করুন, নিয়মিত পড়ুন এবং আত্মবিশ্বাসী থাকুন। সফলতা আসবে যদি আপনি ধৈর্য ধরে এগোন। শুভকামনা! আপনার স্বপ্ন পূরণ হোক এবং বাংলাদেশের উন্নয়নে অবদান রাখুন।










